Wellcome to National Portal
কৃষি তথ্য সার্ভিস (এআইএস) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

কৃষি গবেষণায় অবদান : বঙ্গবন্ধু থেকে শেখ হাসিনা

কৃষি গবেষণায় অবদান : বঙ্গবন্ধু থেকে শেখ হাসিনা

১ড. মো. শাহজাহান কবীর, ২কৃষিবিদ এম আব্দুল মোমিন

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সদ্য স্বাধীন দেশে মাত্র সাড়ে তিন বছর দেশ পরিচালনার সুযোগ পেয়েছিলেন। তার মধ্যে তিনি বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়নের জন্য সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা গ্রহণ করেছিলেন। বাস্তবায়ন করেছিলেন অনেক অসাধ্য কর্মসূচির। একটি রাষ্ট্রের জন্য প্রয়োজনীয় এমন কোনো বিষয় নেই যে তিনি স্পর্শহীন রেখেছেন। তিনি বাংলাদেশের উন্নয়নের শক্ত ভিত রেখে গেছেন বলেই আজকে সবক্ষেত্রে এত সাফল্য।  
১৯৭১ সালের যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে খরাজনিত দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি করে এক মারাত্মক পরিস্থিতির। দুর্ভিক্ষ প্রতিরোধে সরকারকে মুখোমুখি হতে হয় প্রচণ্ড সমস্যার। ১৯৭২ সালে সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের উত্তর ও পূর্বাঞ্চলে আশানুরূপ বৃষ্টিপাত না হওয়ায় দেখা দেয় খরা। কিন্তু সরকার তা মোকাবিলা করেছিল। প্রশাসনিক বিশৃঙ্খলা ও অপূর্ণতা সত্ত্বেও আওয়ামী লীগের প্রশংসা করতে হয় দুর্ভিক্ষ এড়ানোর জন্য আন্তর্জাতিক সাহায্য সদ্ব্যবহারের।
জাতির পিতার সবচেয়ে বড়             কৃতিত্ব ছিল স্বাধীনতার এক বছরের মধ্যে দেশকে একটি শাসনতন্ত্র উপহার দেয়া। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেছিলেন, ‘আমি জানি না রক্তাক্ত বিপ্লবের পর পৃথিবীর আর কোনো দেশে সঙ্গে সঙ্গে গণতান্ত্রিক শাসন চালু হয়েছে কি না।...নির্বাচন অনুষ্ঠান করেছে কি না।’ প্রতিকূল অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতি সামাল দিতে বঙ্গবন্ধু ‘দ্বিতীয় বিপ্লব’-এর সূচনা করেছিলেন। নতুন কর্মসূচি গ্রহণের পর পরিস্থিতি অনেকটা নিয়ন্ত্রণে আসে। অর্থনীতির ক্ষেত্রে স্থিতিশীলতার লক্ষণ ফুটে ওঠে।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীন বাংলাদেশে সরকার গঠনের পরপরই কৃষিকে অগ্রাধিকারভুক্ত খাত হিসেবে চিহ্নিত করে উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে সবুজ বিপ্লবের ডাক দেন। সদ্য স্বাধীন দেশের ৩০ লাখ টন খাদ্য ঘাটতি পূরণে বঙ্গবন্ধু তাৎক্ষণিক আমদানির মাধ্যমে এবং স্বল্প মেয়াদে উন্নত পদ্ধতিতে চাষাবাদ, উন্নত বীজ, সেচ ও অন্যান্য কৃষি-উপকরণ সরবরাহ করে এবং কৃষিঋণ মওকুফ, সার্টিফিকেট মামলা প্রত্যাহার ও খাসজমি বিতরণ করে কৃষিক্ষেত্রে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির মাধ্যমে খাদ্যে স্বনির্ভরতা অর্জনের চেষ্টা করেন। বঙ্গবন্ধু বলতেন, ‘একটা স্বল্প সম্পদের দেশে অনবরত কৃষি উৎপাদন-হ্রাসের পরিস্থিতি অব্যাহত থাকতে পারে না। দ্রুত উৎপাদন বৃদ্ধির সকল প্রচেষ্টা গ্রহণ করতে হবে। চাষিদের ন্যায্য ও স্থিতিশীল মূল্য প্রদানের নিশ্চয়তা দিতে হবে।’
প্রাতিষ্ঠানিক কৃষি উন্নয়নে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর অবদান অনস্বীকার্য। তিনি কৃষিভিত্তিক প্রতিষ্ঠান স্থাপন, পুনঃসংস্করণ, উন্নয়ন এবং ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল, বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট, উদ্যান উন্নয়ন বোর্ড, তুলা উন্নয়ন বোর্ড, বীজ প্রত্যয়ন এজেন্সি, ইক্ষু গবেষণা প্রতিষ্ঠান, মৎস্য উন্নয়ন   কর্পোরেশনসহ অনেক নতুন প্রতিষ্ঠান সৃষ্টি করেন এবং পুরনো প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য সংসদে নতুন আইন পাস করে সেগুলো পুনর্গঠনের পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন। বিদ্যমান বিভিন্ন  প্রতিষ্ঠানগুলোর কাঠামো ও কার্যক্রমের আমূল পরিবর্তন ও সংস্কারের মাধ্যমে এবং প্রযুক্তি চর্চায় মেধা আকর্ষণের যুগান্তকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশিত পথ ধরে তাঁর সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ১৯৯৬ সালের ২৩ জুন দীর্ঘ ২১ বছর পর সরকার গঠন করে কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করাকে সরকারের প্রধান অগ্রাধিকার কর্মসূচি হিসেবে চিহ্নিত করেন। তখন দেশে খাদ্য ঘাটতি ছিল প্রায় ৪০ লাখ মেট্রিক টন। বাজেটে কৃষি গবেষণার জন্য একটি পয়সাও কোনো বরাদ্দ ছিল না। সে বছর ১২ কোটি টাকা শুধু কৃষি গবেষণার জন্য বরাদ্দ করা হয় এবং পরবর্তী বাজেটে ১০০ কোটি টাকা থোক বরাদ্দ পায় কৃষি এবং আইসিটি এই দুই সেক্টর। শুরু থেকেই কৃষি গবেষণাকে সরকার সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়। ফলে পরবর্তী পাঁচ বছরে উন্নয়ন-অর্থনীতি ও সামাজিক ক্ষেত্রে অর্জিত হয় চমকপ্রদ সাফল্য। প্রথমবারের মতো দেশ খাদ্যে নির্ভরশীলতা অর্জন করে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার ‘সেরেস’ পদকে ভূষিত হন।
২০০১ সালের নির্বাচনের আগে দেশে ৪০ লাখ টন খাদ্য      উদ্বৃত্ত রেখে ক্ষমতা ছাড়ে আওয়ামী লীগ। ২০০১ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত বিএনপি-জামাত জোট সরকার ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে আবারো দেশের কৃষিতে স্থবিরতা নেমে আসে। ২০০২ সালে দানাজাতীয় খাদ্যের উৎপাদন ২ কোটি ৬৮ লাখ টন থেকে নেমে আসে ২ কোটি ৬১ লাখ টনে। আবারো শুরু হয় নেতিবাচক প্রবৃদ্ধির ধারা।
২০০৯ সালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নেতৃত্বে যখন দ্বিতীয় মেয়াদে সরকার গঠন করে তখন খাদ্য ঘাটতি ছিল ২৬ লাখ মেট্রিক টন। দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই নির্বাচনী ইশতেহার ‘দিন বদলের সনদ’ অনুযায়ী ‘রূপকল্প ২০২১’ প্রণয়ন করা হয়। পাশাপাশি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়া হয় কৃষি ও খাদ্য উৎপাদনে। প্রথম কেবিনেট সভায় সারের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত নেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। যেখানে ৯০ টাকার টিএসপির মূল্য ২২ টাকা ও ৭০ টাকার এমওপির মূল্য ১৫ টাকায় নামিয়ে এনে সুষম সার ব্যবহারের মাধ্যমে উৎপাদন বাড়ানোর পদক্ষেপ নেন। এছাড়া কৃষি যান্ত্রিকীকরণে ভর্তুকি প্রদান, ১০ টাকায় কৃষকের জন্য ব্যাংক হিসাব চালুকরণ, সেচ সুবিধা বৃদ্ধি, কৃষিতে প্রণোদনা প্রদান, সার বিতরণ ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনাসহ নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করেন।
ফলশ্রুতিতে ২০১৩ সালে এসে দেশ শুধু খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতাই অর্জন করেনি, খাদ্য উদ্বৃত্তের দেশে পরিণত হয়। এসডিজি (ঝউএ) কে সামনে রেখে ২০০৯ সালে উন্নয়নের যে অভিযাত্রা শুরু হয়েছিল তার গতি ও পরিধি সরকারের দ্বিতীয় ও তৃতীয় মেয়াদে উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পায়। দ্বিতীয় মেয়াদে প্রণীত হয় (২০১৪-১৮) সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা। এরই অংশ হিসেবে রূপকল্প ২০২১ এবং রূপকল্প ২০৪১ এর আলোকে জাতীয়      কৃষিনীতি, টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট, ডেল্টাপ্লান ২১০০সহ নানা কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করেছে বর্তমান সরকার।
বর্তমান সরকারের আরেকটি বড় সাফল্য হলো কৃষি গবেষণাকে অগ্রাধিকার প্রদান। ফলে প্রতিটি কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটে ল্যাব উন্নয়নসহ নানামুখী গবেষণা পরিচালনা করার সুযোগ     সৃষ্টি করা হয়েছে। ২০০৮-০৯, ২০০৯-১০, ২০১০-১১, ২০১১-১২, ২০১২-১৩, ২০১৩-১৪ ও ২০১৪-১৫ সালে মোট খাদ্যশস্য (চাল, গম, ভুট্টা) উৎপাদন হয়েছিল যথাক্রমে ৩২৮.৯৫, ৩৪২.৪৬, ৩৬০.৬৫, ৩৬৮.৩৯, ৩৭২.৬৬, ৩৮১.৭৪ এবং ৩৮৪.১৯ লাখ মে. টন। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ৪৩২.১৫ লাখ টন ও ২০১৯-২০ অর্থবছরে ৪৫৩.৪৪ লাখ মে. টন মোট খাদ্যশস্য উৎপাদন হয়। এতে পরিলক্ষিত হয় যে, খাদ্যশস্যের উৎপাদন প্রতি বছরেই ধারাবাহিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।  
২০০৯ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত নার্সভুক্ত গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলো বিভিন্ন ফসলের ৬৩১টি উচ্চফলনশীল নতুন নতুন জাত এবং ৯৪০টি প্রযুক্তি উদ্ভাবন উদ্ভাবন করেছে। ২০০৮-০৯ অর্থবছর থেকে অদ্যাবধি পর্যন্ত ব্রি কর্তৃক ধানের ৫৫টি জাত, বিএআরআই কর্তৃক বিভিন্ন ফসলের ২৫৮টি জাত, বিজেআরআই কর্তৃক পাটের ১৫টি জাত, বিএসআরআই কর্তৃক ইক্ষুর ৯টি জাত ও সুগার বিট, তাল ও স্টেভিয়ার ৪টি জাত, সিডিবি কর্তৃক তুলার ১০টি জাত এবং বিআইএনএ কর্তৃক বিভিন্ন ফসলের ৬৮টি জাত উদ্ভাবন করা হয়েছে। জিএমও প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিটি বেগুনের ৪টি জাত উদ্ভাবন ও সম্প্রসারণ করা হয়েছে এবং বিটি তুলার জাত উদ্ভাবনের কাজ চলমান রয়েছে। দেশি ও তোষা পাটের জীবনরহস্য আবিষ্কারসহ পাঁচ শতাধিক ফসলের ক্ষতিকর ছত্রাকের জীবনরহস্য উন্মোচন করা হয়েছে। পাট ও পাটজাতীয় আঁশ ফসলের ৫৪টি উচ্চফলনশীল জাত উদ্ভাবন ও উন্মুক্ত করা হয়েছে।
খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অব্যাহত রাখতে আওয়ামী লীগ সরকার সব সময়ই কৃষি খাতকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছে। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে সংশোধিত বাজেট ধরা হয়েছে ১২ হাজার ৭৯২ কোটি টাকা। ২০১৯-২০ অর্থবছরে কৃষি খাতে বরাদ্দ রাখা ১৪ হাজার ৫৩ কোটি টাকা হয়েছে। ২০২০-২১ অর্থবছরে কৃষি খাতে ২২ হাজার ৪৮৯ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে যা জিডিপির ০.৭ শতাংশ এবং মোট বরাদ্দের ৪ শতাংশ। ২০১৯-২০ অর্থবছরের সংশোধিত বরাদ্দের তুলনায় ২০২০-২১ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেটে কৃষি মন্ত্রণালয়ের জন্য বরাদ্দ বৃদ্ধি পেয়েছে ২৬.৮৩ শতাংশ। কৃষি যান্ত্রিকীকরণে প্রণোদনা প্রদানে রাখা হয়েছে ২০০ কোটি টাকা। ২০২০-২১ অর্থবছরে করোনা মহামারির প্রেক্ষিতে ৫ হাজার কোটি টাকার কৃষি প্রণোদনা স্কিম ও ৩ হাজার কোটি টাকার পুনঃঅর্থায়ন স্কিম ঘোষণা করা হয়। ২০২১-২২ অর্থবছরে বাজেটে কৃষি খাতে বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে ২৪ হাজার ৯৪৮ কোটি টাকা। যা মূল বাজেটের ৫ দশমিক ৩ শতাংশ।
সরকার কৃষি খাতে যে বরাদ্দ দেয় কৃষি মন্ত্রণালয় আওতাধীন বিভিন্ন দপ্তর/ সংস্থাকে চার পদ্ধতিতে সে বরাদ্দ প্রদান করে, যেমন- রাজস্ব বরাদ্দ, প্রকল্প সহায়তা, কর্মসূচি সহায়তা ও থোক বরাদ্দ। রাজস্ব বরাদ্দের মাধ্যমে সংস্থার জনবলের বেতন-ভাতা, দৈনন্দিন পরিচালনা ব্যয় ও গবেষণা ব্যয় নির্বাহ করা হয়। প্রকল্প বাস্তবায়নে যে বরাদ্দ প্রদান করা হয় তা মানবসম্পদ উন্নয়ন, ল্যাবসহ বিভিন্ন গবেষণা অবকাঠামো উন্নয়ন ও যন্ত্রপাতি ক্রয়ের ব্যয় নির্বাহ করা হয়। কর্মসূচি বাস্তবায়নের আওতায় প্রদত্ত বরাদ্দে ল্যাবরেটরি নির্মাণ ও গবেষণা ব্যয় নির্বাহ করা হয়। এছাড়াও, বিশেষায়িত গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনার জন্যে          কৃষি মন্ত্রণালয়ের গবেষণা কোডে থোক বরাদ্দ প্রদান করা হয়ে থাকে।
নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী কৃষিকে আধুনিকীকরণ ও অধিকতর লাভজনক করতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কৃষি যান্ত্রিকীকরণে ব্যাপক উদ্যোগ গ্রহণ করেন। ২০১০ থেকে ২০২০ পর্যন্ত প্রায় ৬৯ হাজার ৮৬৮টি কৃষি যন্ত্রপাতি সরবরাহ করা হয়েছে। সম্প্রতি প্রায় ৩ হাজার ২০ কোটি টাকার ‘কৃষি যান্ত্রিকীকরণ’ শীর্ষক প্রকল্প অনুমোদিত হয়েছে। চলমান কোভিড-১৯ সারা পৃথিবীর মানুষের জীবন-জীবিকাকে যেমন হুমকির মুখে ফেলেছে, তেমনি এর প্রভাবে বিশ্বব্যাপী খাদ্য উৎপাদন ও সরবরাহ ব্যবস্থাকেও ব্যাহত করছে। করোনার বিরূপ পরিস্থিতিতেও বিশ্বে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।
বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের ‘সমৃদ্ধির অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশ’- প্রতিশ্রুতির অন্যতম লক্ষ্য ও অঙ্গীকার হচ্ছে সবার জন্য পুষ্টিসম্মত ও নিরাপদ খাদ্যের নিশ্চয়তা বিধান করা।  এসডিজি ২০৩০, ভিশন ২০৪১ ও ডেল্টাপ্ল­ান ২১০০ কেবল সরকারের মহৎ পরিকল্পনাই নয় এগুলো অর্থনৈতিক মুক্তি চ্যালেঞ্জের ভিশন। এসব পরিকল্পনা বাস্তবায়নে বর্তমান শেখ হাসিনা সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। এগুলো বাস্তবায়ন হলেই বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বাস্তব রূপ ধারণ করবে। য়

১মহাপরিচালক, ২ঊধ্বর্তন যোগাযোগ কর্মকর্তা, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট। মোবাইল :০১৭১৬৫৪০৩৮০, ইমেইল :smmomin80@ gmail.com


COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon